নামঃ মোঃ সহিদ উল্ল্যাহ্ খান (সোহেল)
Name: MD. SHOHID ULLAH KHAN (SOHEL)
মেয়র
নোয়াখালী পৌরসভা।
পিতাঃ মৃত মোঃ আজমল খান।
মাতাঃ নুরজাহান বেগম ।
সহধর্মিণীঃ মাহফুজা আক্তার।
জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বারঃ ৯১১ ২৮৬ ১৯৫১
জন্ম তারিখঃ ০৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ স্নাতক (পাস)।
মোবাইলঃ ০১৯১৯-০১৭৩৫৮
ই-মেইলঃ me@mdshohidullahkhan.com
অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজঃ https://www.facebook.com/mdshohidullahkhansohelofficial
মেয়র, নোয়াখালী এর সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত
মেয়র, মোঃ সহিদ উল্ল্যাহ্ খান (সোহেল) নোয়াখালীর কৃষ্ণারামপুর গ্রামে, খাঁন বাড়ীতে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মহুরম আজমল খান এবং মাতা নুরজাহান বেগম। তিনি হরিনারায়ণপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৯৮৯ সালে এসএসসি ও ১৯৯১ সালে নোয়াখালী সরকারি কলেজ হতে এইএসসি পাশ করেন। তিনি ১৯৯৩ সালে নোয়াখালী সরকারি কলেজ হতে ব্যবসা শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০০৮ সালের মার্চ মাসে মাহফুজা আক্তারকে বিবাহের মাধমে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ৯০ দশকে গণতন্ত্রে আন্দোলনে নোয়াখালীতে আলোচিত ছাত্র নেতাদের মধ্যে প্রথম সারির একজন মোঃ সহিদ উল্ল্যাহ্ খান (সোহেল)।
মোঃ সহিদ উল্ল্যাহ্ খান (সোহেল) ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ১৯৮৯ সালে নোয়াখালী সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত এজিএস ছিলেন। ১৯৯০ সালে একই কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সাল থেকে টানা কয়েক দফা শহর ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯৮ সালে নোয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার মধ্যে দিয়ে জেলা নেতা হিসেবে আর্বিভাব ঘটে তার। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে নোয়াখালী শহর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে তৃণম‚লের নেতা হিসেবে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের মাধ্যমে নৌকা প্রতীক নিয়ে পৌরবাসীর বিপুল ভোটে নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক।
তিনি নোয়াখালী রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কার্যকরী পরিষদের সদস্য, জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য, জেলা কারা পরিদর্শক, নোয়াখালী পাবলিক কলেজ এর গভর্নিং বডির সদস্য। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান মেসার্স খান এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্ত্বাধিকারী। এছাড়াও তিনি জেলার বিভিন্ন উন্নয়ন ও সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস